প্রিয় স্মার্টফোনটিতে কী ধরনের তথ্য সংরক্ষণ করে রেখেছেন? স্মার্টফোনে
প্রয়োজনীয় ও স্পর্শকাতর ছবি ও তথ্য রাখার বিষয়ে সতর্ক করেছে
নিরাপত্তাপ্রতিষ্ঠান এভিজি টেকনোলজিসের গবেষকেরা। এ তথ্য জানিয়েছে
ইনফরমেশন উইক।
স্মার্টফোন নিরাপত্তা সফটওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটির গবেষকেরা জানিয়েছেন, শতকরা ২৫ শতাংশ ব্যবহারকারী তাঁর শখের স্মার্টফোনে প্রিয়জনের সঙ্গে অন্তরঙ্গ ছবি ও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংরক্ষণ করে রাখেন। স্মার্টফোনের পাশাপাশি ট্যাবলেট কম্পিউটারের ক্ষেত্রেও একই কাজ করেন তাঁরা। ট্যাবলেট বা স্মার্টফোনটি হারিয়ে গেলে, চুরি হয়ে গেলে বা অনলাইনে তথ্য ফাঁস হয়ে গেলে ব্যক্তিগত গোপনীয়তার জন্য মারাত্মক ঝুঁকি হয়ে দাঁড়াতে পারে।
যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, জার্মানি ও ব্রাজিলে পাঁচ হাজারেরও বেশি স্মার্টফোন ব্যবহারকারীর মধ্যে একটি জরিপ চালায় এভিজি। জরিপে অংশগ্রহণকারীদের
শতকরা ২৫ শতাংশই বলেছেন, তাঁদের স্মার্টফোনে
প্রিয়জনের সঙ্গে তোলা অন্তরঙ্গ ছবি সংরক্ষণ করা আছে। জরিপে
অংশগ্রহণকারীদের অনেকেই জানিয়েছেন, স্মার্টফোনে ব্যক্তিগত গোপনীয়তা ও
নিরাপত্তার বিষয়ে সচেতন নন তাঁরা।স্মার্টফোন নিরাপত্তা সফটওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটির গবেষকেরা জানিয়েছেন, শতকরা ২৫ শতাংশ ব্যবহারকারী তাঁর শখের স্মার্টফোনে প্রিয়জনের সঙ্গে অন্তরঙ্গ ছবি ও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংরক্ষণ করে রাখেন। স্মার্টফোনের পাশাপাশি ট্যাবলেট কম্পিউটারের ক্ষেত্রেও একই কাজ করেন তাঁরা। ট্যাবলেট বা স্মার্টফোনটি হারিয়ে গেলে, চুরি হয়ে গেলে বা অনলাইনে তথ্য ফাঁস হয়ে গেলে ব্যক্তিগত গোপনীয়তার জন্য মারাত্মক ঝুঁকি হয়ে দাঁড়াতে পারে।
যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, জার্মানি ও ব্রাজিলে পাঁচ হাজারেরও বেশি স্মার্টফোন ব্যবহারকারীর মধ্যে একটি জরিপ চালায় এভিজি। জরিপে অংশগ্রহণকারীদের
এভিজি জানিয়েছে, জরিপে অংশ নেওয়া স্মার্টফোন ব্যবহারকারীর মধ্যে ৫০ শতাংশ বলেছেন, তাঁরা কম্পিউটারের চেয়ে মুঠোফোনকে কম নিরাপদ মনে করেন। কারণ তাঁরা স্মার্টফোনের ব্যক্তিগত নিরাপত্তার বিষয়টি ভুলে যান।
এভিজির প্রধান নির্বাহী জে আর স্মিথ জানিয়েছেন, স্মার্টফোনের নিরাপত্তার বিষয়টি নিয়ে ব্যবহারকারীদের মধ্যে বিভ্রান্তি রয়েছে। স্মার্টফোন নির্মাতা, বিপণনকারী, স্মার্টফোনের জন্য সফটওয়্যার নির্মাণকারী থেকে শুরু করে এ সংশ্লিষ্ট সব প্রতিষ্ঠানকে স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের সচেতন করার জন্য অনুরোধ করেছেন তিনি।
এভিজির গবেষকেরা জানিয়েছেন, স্মার্টফোনের স্পর্শকাতর তথ্য নিয়ে ব্ল্যাকমেইলের শিকার না হতে ব্যবহারকারীদের সচেতন হতে হবে। এ ক্ষেত্রে নিচের পরামর্শগুলো মাথায় রাখার পরামর্শ দিয়েছেন তাঁরা।
১। অ্যান্ড্রয়েড-নির্ভর স্মার্টফোন হলে গুগল প্লে স্টোরের বাইরের কোনো অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করবেন না।
২। ট্যাবলেট ও স্মার্টফোন থেকে বিনা মূল্যে লোভনীয় কোনো অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোডের ফাঁদে পড়বেন না। যেমন-বিনা মূল্যে রিং টোন বা ওয়ালপেপার ডাউনলোড ইত্যাদি।
৩। মুঠোফানের অপারেটিং সিস্টেম ও সফটওয়্যার হালনাগাদ রাখুন।
৪। সুবিধাজনক অ্যান্টি ভাইরাস স্মার্টফোনে ইনস্টল করে রাখতে পারেন।
৫। ব্যক্তিগত গোপনীয়তা রক্ষার স্বার্থে স্মার্টফোনে প্রিয়জনের সঙ্গে তোলা কোনো অন্তরঙ্গ ছবি সংরক্ষণ করে রাখবেন না।
Reference:click here
No comments:
Post a Comment